বিদেশে বসে স্বদেশ ভাবনা॥
দেরি করে হলেও, একাধিক বৈঠক শেষে, সাধারন মুসল্লিদের মসজিদে না যাওয়ার ব্যাপারে ধর্ম মন্ত্রনালয়ের শক্ত সিদ্ধান্ত এসেছে। প্লিজ, এবার অন্তত সবাই ঘরে সালাত আদায় করুন। আসলে, ফতোয়া বা নির্দেশনা বেশী ঘুরিয়ে পেচিয়ে না বলে, যতটা সহজ ভাবে উপস্থাপন করা যায় ততোই ভালো। আরো আগে থেকেই যদি এই সিদ্ধান্তে আমরা উপনীত হতে পারতাম, তাহলে হয়তো করোনা সংক্রামন আরো কমানো যেত। তারপরও ধন্যবাদ জানাতে চাই এই টাইমলি ডিসিশনের জন্য। . আল্লাহ তায়ালা তাঁর দ্বীনে কোন কাঠিন্যতা রাখেননি। এটি একটি সহজ, সাবলীল ও পরিবেশ বান্ধব ধর্ম। এজন্যই ইসলাম কালজয়ী। যুগ, সময় এবং কাল ছাপিয়ে এতোটা অনন্য উচ্চতায় এজন্যই ইসলামের অবস্থান যে, এটি যে কোন যুগ বা সময়ের সাথে সহজেই খাপ খেতে পারে। ইসলাম ধর্মের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল যে, এর বিধান পালন করা সহজ এবং সুবিধাজনক। এধর্মের কোন বিধান কখনো সমস্যা তৈরী করে না বরং সমস্যার যুগোপযোগী সমাধান করে। আর এ সমাধান উপস্থাপন করার দায়িত্ব সম্মানিত আলেম ওলামাগণের। কিন্তু সেই কাংখিত সমাধান সময় মত উপস্থাপন করতে যদি আলেম ওলামাগণ ব্যর্থ হন, তাহলে আলেম ওলামাগণ ধীরে ধীরে সমাজের জন্য অপ্রাসংগিক হয়ে পড়বেন এবং সাধারন ...
Nice. I love you. আমি আপনার সকল ভিডিও দেখি।
ReplyDeleteবাইবেল ও মহান আল্লাহর কিতাব সুতরাং তাতেও বৈজ্ঞানিক ভুল ছিল না, কিন্তু বরতমান বাইবেল মানুষের তৈরী তাই এত ভুল আছে।
ReplyDeleteপ্রিয় মিজানুর রহমান আজহারী।
ReplyDeleteএই সাইটের সংস্কারের কাজ যদি আমাকে দিতেন আমি খুশি হতাম এবং সঠিকভাবে একটা ইসলামিক নির্ভর সাইট বানিয়ে দিতে পারতাম।
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ.
ReplyDeleteআমরা,
MEVBOOK থেকে বলছি
হুজুর আপনার সাথে বিশেষ একটি পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করতে চাই
কখন অবসর পাবো
দয়া করে জানালে উপকৃত হতাম।
অন্যথায় অন্য কোন ব্যবস্থা থাকলে জানাবেন
পরামর্শের বিষয় হলো
আমার কিছু কাওমী মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্র ভাইরা মিলে অনলাইনে একটি সোশ্যাল মিডিয়া় খোলার ইচ্ছা করছে
হযরত আমরা সোশ্যাল মিডিয়ার যে নামটি চয়ন করেছি
তা হল
Mevbook
এর কার্যক্রম হলো
MEVBOOK,
1.POST+PHOTO+VEDIO+LOCATION+EMOJI+
POL
2/AFFILIATED
3/MARKETING/AD
4/PAGE
5/GROUP
6/GOOGLE PLAY STOR
7/LIVE STREAM
8/MEMBER SHIP
9/DINATION/OLDAGE HOME
10/BLOG
11/MEMBER ADD/ Refar
13/help Senter
14/ Islamic Scholar Account
15/nearby friends
16/Event
17/ Massenger
18/Authorization login
19/ Video Show
20/LIVE CLASS /SCOLAR
বর্তমানে আমাদের একটা ফেসবুক গ্রুপ আছে, গ্রুপের নাম হলো কওমী মাদ্রাসা বাংলাদেশ TM.
অতএব হুজুরএই বিষয়ে আমরা আপনার কাছে ভালো দিক নির্দেশনা কামনা করছি।
আশা করি হুজুর আপনি আমাদেরকে উত্তম পরামর্শ দান করবেন।
জাযাকাল্লাহু খায়ের।
দেখেনতো আমার এসএমএস টা কিরকম হয়
ভুল হলে বলবেন!
হুজুর আপনাকে Ariyan khan নাম থেকে ফেসবুক অফিসিয়াল পেজে মেসেজ করেছি
জনাব, আসসালামু আলাইকুম
ReplyDeleteআমি একজন সাধারণ মুসলিম, আমার ইসলামের তেমন পারদর্শীতা নেই, তাই একটি বিষয়ে আপনারা আলেম সমাজের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
সম্প্রতি কিছু মানবাধিকার সংস্থা বৈবাহিক ধর্ষণকে আইন ভুক্ত করার জন্য আদালতে লিগাল নোটিস পাঠিয়েছেন, এবং আদালত বৈবাহিক ধর্ষণকে কেন আইনের আওতায় আনা হবে না কারন দর্শাতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন।
আমি বিষয়টি নিয়ে খুবই চিন্তিত কারণ এই আইন বাস্তবায়ন হলে কোন স্বামী তার স্ত্রীকে পরকিয়া করতে বাধা দিতে পারবে না, স্ত্রীরা চাইলেই তখন তাদের স্বামীদের হয়রানি করতে পারবে।
বিবাহ একটি ধর্মীয় বিষয়। এখানে কোনো মানবাধিকার সংস্থার হস্তক্ষেপের কোনো অধিকার নেই। ইসলামিক বিবাহের কিছু সতন্ত্র নিয়ম রয়েছে, যেমন- দেনমোহর। ইসলাম বৈবাহিক ধর্ষণকে স্বীকৃতি দেয় না, যদি ইসলামিক বিবাহে বৈবাহিক ধর্ষণ চাপিয়ে দেয়া হয় তাহলে তা হবে ইসলামকে বিকৃত করা।
তাই বৈবাহিক ধর্ষণ আইন যদি করতেই হয় তাহলে হয় দেনমোহর বাতিল করা হোক নাহলে মুসলমানদেরকে এই আইনের আওতা মুক্ত রাখা হোক, অর্থাৎ কোন মুসলিম নারী তার স্বামীর বিরুদ্ধে বৈবাহিক ধর্ষণের মামলা করতে পারবেননা, কেবল ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নারীরাই এই মামলা করতে পারবেন।
আমি বিশ্বাস করি বৈবাহিক ধর্ষণে বিশ্বাসী কোনো নারী বা পুরুষ ইমানদার হতে পারে না। (তাদের ইমান আছে কিনা এটাও সন্দেহের বিষয়)
বৈবাহিক ধর্ষণ আইন কৌতুক ছাড়া কিছুই নয়, এটি যুব সমাজকে বিয়ে বিমুখ করে ফিতনায় উত্সাহিত করার এবং সমাজ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র। তাই একাত্তর টিভির মতো বৈবাহিক ধর্ষণ আইনকে বয়কট করতে আহবান জানানোর বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।
হুজুর আপনার সাহায্য অনেক প্রয়োজন আমার।
ReplyDeleteদয়া করে আমাকে সাহায্য করুন