সত্যিই কি কুরআন বাইবেল থেকে নকল ? নাস্তিকের দাবী !! Does the-Quran-reall...

Comments

  1. Nice. I love you. আমি আপনার সকল ভিডিও দেখি।

    ReplyDelete
  2. বাইবেল ও মহান আল্লাহর কিতাব ‍সুতরাং তাতেও বৈজ্ঞানিক ভুল ছিল না, কিন্তু বরতমান বাইবেল মানুষের তৈরী তাই এত ভুল আছে।

    ReplyDelete
  3. প্রিয় মিজানুর রহমান আজহারী।
    এই সাইটের সংস্কারের কাজ যদি আমাকে দিতেন আমি খুশি হতাম এবং সঠিকভাবে একটা ইসলামিক নির্ভর সাইট বানিয়ে দিতে পারতাম।

    ReplyDelete
  4. আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহ.
    আমরা,
    MEVBOOK থেকে বলছি
    হুজুর আপনার সাথে বিশেষ একটি পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করতে চাই
    কখন অবসর পাবো
    দয়া করে জানালে উপকৃত হতাম।
    অন্যথায় অন্য কোন ব্যবস্থা থাকলে জানাবেন
    পরামর্শের বিষয় হলো
    আমার কিছু কাওমী মাদ্রাসায় পড়ুয়া ছাত্র ভাইরা মিলে অনলাইনে একটি সোশ্যাল মিডিয়া় খোলার ইচ্ছা করছে
    হযরত আমরা সোশ্যাল মিডিয়ার যে নামটি চয়ন করেছি
    তা হল
    Mevbook
    এর কার্যক্রম হলো

    MEVBOOK,

    1.POST+PHOTO+VEDIO+LOCATION+EMOJI+
    POL
    2/AFFILIATED
    3/MARKETING/AD
    4/PAGE
    5/GROUP
    6/GOOGLE PLAY STOR
    7/LIVE STREAM
    8/MEMBER SHIP
    9/DINATION/OLDAGE HOME
    10/BLOG
    11/MEMBER ADD/ Refar
    13/help Senter
    14/ Islamic Scholar Account
    15/nearby friends
    16/Event
    17/ Massenger
    18/Authorization login
    19/ Video Show
    20/LIVE CLASS /SCOLAR

    বর্তমানে আমাদের একটা ফেসবুক গ্রুপ আছে, গ্রুপের নাম হলো কওমী মাদ্রাসা বাংলাদেশ TM.
    অতএব হুজুরএই বিষয়ে আমরা আপনার কাছে ভালো দিক নির্দেশনা কামনা করছি।
    আশা করি হুজুর আপনি আমাদেরকে উত্তম পরামর্শ দান করবেন।
    জাযাকাল্লাহু খায়ের।



    দেখেনতো আমার এসএমএস টা কিরকম হয়
    ভুল হলে বলবেন!
    হুজুর আপনাকে Ariyan khan নাম থেকে ফেসবুক অফিসিয়াল পেজে মেসেজ করেছি

    ReplyDelete
  5. জনাব, আসসালামু আলাইকুম
    আমি একজন সাধারণ মুসলিম, আমার ইসলামের তেমন পারদর্শীতা নেই, তাই একটি বিষয়ে আপনারা আলেম সমাজের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

    সম্প্রতি কিছু মানবাধিকার সংস্থা বৈবাহিক ধর্ষণকে আইন ভুক্ত করার জন্য আদালতে লিগাল নোটিস পাঠিয়েছেন, এবং আদালত বৈবাহিক ধর্ষণকে কেন আইনের আওতায় আনা হবে না কারন দর্শাতে সরকারকে নির্দেশ দিয়েছেন।

    আমি বিষয়টি নিয়ে খুবই চিন্তিত কারণ এই আইন বাস্তবায়ন হলে কোন স্বামী তার স্ত্রীকে পরকিয়া করতে বাধা দিতে পারবে না, স্ত্রীরা চাইলেই তখন তাদের স্বামীদের হয়রানি করতে পারবে।


    বিবাহ একটি ধর্মীয় বিষয়। এখানে কোনো মানবাধিকার সংস্থার হস্তক্ষেপের কোনো অধিকার নেই। ইসলামিক বিবাহের কিছু সতন্ত্র নিয়ম রয়েছে, যেমন- দেনমোহর। ইসলাম বৈবাহিক ধর্ষণকে স্বীকৃতি দেয় না, যদি ইসলামিক বিবাহে বৈবাহিক ধর্ষণ চাপিয়ে দেয়া হয় তাহলে তা হবে ইসলামকে বিকৃত করা।
    তাই বৈবাহিক ধর্ষণ আইন যদি করতেই হয় তাহলে হয় দেনমোহর বাতিল করা হোক নাহলে মুসলমানদেরকে এই আইনের আওতা মুক্ত রাখা হোক, অর্থাৎ কোন মুসলিম নারী তার স্বামীর বিরুদ্ধে বৈবাহিক ধর্ষণের মামলা করতে পারবেননা, কেবল ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নারীরাই এই মামলা করতে পারবেন।
    আমি বিশ্বাস করি বৈবাহিক ধর্ষণে বিশ্বাসী কোনো নারী বা পুরুষ ইমানদার হতে পারে না। (তাদের ইমান আছে কিনা এটাও সন্দেহের বিষয়)

    বৈবাহিক ধর্ষণ আইন কৌতুক ছাড়া কিছুই নয়, এটি যুব সমাজকে বিয়ে বিমুখ করে ফিতনায় উত্সাহিত করার এবং সমাজ ধ্বংসের ষড়যন্ত্র। তাই একাত্তর টিভির মতো বৈবাহিক ধর্ষণ আইনকে বয়কট করতে আহবান জানানোর বিনীত অনুরোধ জানাচ্ছি।

    ReplyDelete
  6. হুজুর আপনার সাহায্য অনেক প্রয়োজন আমার।
    দয়া করে আমাকে সাহায্য করুন

    ReplyDelete

Post a Comment

Popular posts from this blog

বিদেশে বসে স্বদেশ ভাবনা॥

Universal Declaration of Human Rights!